ঢাকা , রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
কসবায় সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি, আড়ালে থেকেই চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ব্যবসা  কসবায় সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি, আড়ালে থেকেই চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ব্যবসা  শহীদ আছিয়াসহ সব খুন-ধর্ষণের বিচার ও শাস্তির দাবি বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব, বাংলাদেশের শনিবার জাতীয় ভিটামিন “এ” প্লাস ক্যাম্পেইন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাড়ে ৫ লাখ শিশু খাবে ভিটামিন এ ক্যাপসুল বিজয়নগরে ২০ লক্ষ টাকার গাজা,ফেন্সিডিল সহ যুবক আটক বিজয়নগরে সাংবাদিক পরিচয়ে টাকা দাবি, যুবক গ্রেপ্তার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টিকেট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন শেষে হামলা \ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অধিক দামে তরমুজ বিক্রয় করার অপরাধে জরিমানা। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় জায়গা সম্পত্তির বিরোধের জেরে বাড়ীঘরে হামলা ভাংচুর, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন।
নোটিশ :
সারাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে  jonomottv124@gmail.com, 01648959222

কসবায় সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি, আড়ালে থেকেই চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ব্যবসা 

 

দেশ থেকে স্বৈরাচারের পতন হলেও, রয়ে গেছে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা। এখনও দেশের বিভিন্ন স্থানে লোক চক্ষুর আড়ালে থেকেই চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ব্যবসা থেকে শুরু করে ভারতীয় গরু পাচার,গাজাঁ, ইয়াবা, মদসহ অবৈধ ব্যবসা। এই ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মূল হোতা গ্রাম পুলিশ দুলালের ছেলে রফিক। তার ভাই আরিফ বায়েক ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক গ্রাম পুলিশ দুলাল মিয়ার ছেলে। মুলত এই রফিক আরিফ সিন্ডিকেটের নেতৃত্বেই গড়ে তুলেছে মাদকের বড় সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বায়েক, কায়েমপুর ভারতীয় সীমান্ত হইতে গাঁজা
মদ, ইয়াবা সহ চিনি, গরু অবাধে এনে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করছে। এই সিন্ডিকেটের কারনে কসবা উপজেলা সহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের যুব সমাজ নষ্ট হচ্ছে। এই সিন্ডিকেট ছাত্রলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রভাব বিস্তার করে স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছেলেদের অর্থের লোভ দেখিয়ে এই ব্যবসায় সম্পৃক্ত করছে। ব্যাপক অনুসন্ধানে জানা যায়, এই সিন্ডিকেটের অপতৎপরতায় দেশের বিভিন্ন জায়গায় থেকে মাদক ব্যবসায়ীরা মাদক নেওয়ার জন্য বায়েক, কায়েমপুর অবস্থান করে তাদের সুবিধা মত স্থানে মাদক গাড়ীতে করে দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করছে। এই মাদকের সিন্ডিকেট এতোটাই শক্তিশালী যে তাদের ভয়ে এলাকার কেউ কথা বলতে সাহস পায় না। সীমান্তবর্তী এলাকায় যত অপরাধ হয় সকল অপরাধ এই সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ বলেও সূত্রে জানা যায়।  তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে তাদেরকে ধরে নিয়ে তাদের নিজস্ব টর্চার সেলে নিয়ে অত্যাচার করা হয়। তাদের সিন্ডিকেটের তিন সহযোগী কাশিরামপুর ভারত সীমান্তবর্তী এলাকায় গহীন জঙ্গলে একজন মাদক বহনকারীকে নারীকে  ধর্ষণ করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। তারা পুলিশের নিকট আটক হয়েছে, এবং হত্যার দায় শিকার করেছে। তবে এলাকার জনমত বলছে পুলিশ যদি আরো গভীরে গিয়ে তদন্ত চালিয়ে যেতো তাহলে এই সিন্ডিকেটের রফিক, আরিফ সহ আরো প্রভাবশালী লোকদের নাম বেরিয়ে আসতো।   এই সিন্ডিকেটকে দ্রুত গ্রেফতার না করলে বায়েক, কায়েমপুরে বিশাল অপরাধের স্বর্গরাজ্যে গড়ে উঠবে।
তাদের সিন্ডিকেটের হাত থেকে কসবা থানার মানুষ মুক্তি চায়। তাদের উপরে হাত আছে এই কথা বলে, এবং সেই ক্ষমতার দাপটে তারা  বিশাল এক সিন্ডিকেট তৈরি করে অপরাধের রাজত্ব কায়েম করে আসছে। এই সিন্ডিকেট অবৈধ চোরাচালান ব্যবসার মাধ্যমে রাতারাতি কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত করলে সকল রহস্য উদঘাটন হবে বলে ধারনা করছে এলাকার সচেতন মহল।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

কসবায় সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি, আড়ালে থেকেই চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ব্যবসা 

কসবায় সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি, আড়ালে থেকেই চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ব্যবসা 

আপডেট সময় ০৫:০৩:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫

 

দেশ থেকে স্বৈরাচারের পতন হলেও, রয়ে গেছে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা। এখনও দেশের বিভিন্ন স্থানে লোক চক্ষুর আড়ালে থেকেই চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ব্যবসা থেকে শুরু করে ভারতীয় গরু পাচার,গাজাঁ, ইয়াবা, মদসহ অবৈধ ব্যবসা। এই ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের মূল হোতা গ্রাম পুলিশ দুলালের ছেলে রফিক। তার ভাই আরিফ বায়েক ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক গ্রাম পুলিশ দুলাল মিয়ার ছেলে। মুলত এই রফিক আরিফ সিন্ডিকেটের নেতৃত্বেই গড়ে তুলেছে মাদকের বড় সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বায়েক, কায়েমপুর ভারতীয় সীমান্ত হইতে গাঁজা
মদ, ইয়াবা সহ চিনি, গরু অবাধে এনে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করছে। এই সিন্ডিকেটের কারনে কসবা উপজেলা সহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের যুব সমাজ নষ্ট হচ্ছে। এই সিন্ডিকেট ছাত্রলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে প্রভাব বিস্তার করে স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছেলেদের অর্থের লোভ দেখিয়ে এই ব্যবসায় সম্পৃক্ত করছে। ব্যাপক অনুসন্ধানে জানা যায়, এই সিন্ডিকেটের অপতৎপরতায় দেশের বিভিন্ন জায়গায় থেকে মাদক ব্যবসায়ীরা মাদক নেওয়ার জন্য বায়েক, কায়েমপুর অবস্থান করে তাদের সুবিধা মত স্থানে মাদক গাড়ীতে করে দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করছে। এই মাদকের সিন্ডিকেট এতোটাই শক্তিশালী যে তাদের ভয়ে এলাকার কেউ কথা বলতে সাহস পায় না। সীমান্তবর্তী এলাকায় যত অপরাধ হয় সকল অপরাধ এই সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ বলেও সূত্রে জানা যায়।  তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে তাদেরকে ধরে নিয়ে তাদের নিজস্ব টর্চার সেলে নিয়ে অত্যাচার করা হয়। তাদের সিন্ডিকেটের তিন সহযোগী কাশিরামপুর ভারত সীমান্তবর্তী এলাকায় গহীন জঙ্গলে একজন মাদক বহনকারীকে নারীকে  ধর্ষণ করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। তারা পুলিশের নিকট আটক হয়েছে, এবং হত্যার দায় শিকার করেছে। তবে এলাকার জনমত বলছে পুলিশ যদি আরো গভীরে গিয়ে তদন্ত চালিয়ে যেতো তাহলে এই সিন্ডিকেটের রফিক, আরিফ সহ আরো প্রভাবশালী লোকদের নাম বেরিয়ে আসতো।   এই সিন্ডিকেটকে দ্রুত গ্রেফতার না করলে বায়েক, কায়েমপুরে বিশাল অপরাধের স্বর্গরাজ্যে গড়ে উঠবে।
তাদের সিন্ডিকেটের হাত থেকে কসবা থানার মানুষ মুক্তি চায়। তাদের উপরে হাত আছে এই কথা বলে, এবং সেই ক্ষমতার দাপটে তারা  বিশাল এক সিন্ডিকেট তৈরি করে অপরাধের রাজত্ব কায়েম করে আসছে। এই সিন্ডিকেট অবৈধ চোরাচালান ব্যবসার মাধ্যমে রাতারাতি কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত করলে সকল রহস্য উদঘাটন হবে বলে ধারনা করছে এলাকার সচেতন মহল।